গ্রেফতার হতে পারেন বিশ্বকাপ জয়ী যুবরাজ সিং
যজুবেন্দ্র চহেলকে অশালীন মন্তব্যের জন্য যুবরাজের নামে দায়ের হলো এফআইআর !
প্রাক্তন ভারতীয় অলরাউন্ডার যুবরাজ সিং অবসরের পর থেকে প্রায়ই নিজের বয়ান নিয়ে আলোচনার কেন্দ্র হয়ে থাকেন। তার দ্বারা দেওয়া বয়ান হঠাতই আলোচনার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। কিছুদিন আগেই যুবরাজ সিং রোহিত শর্মার সঙ্গে কথা বলতে গিয়েই হঠাত করেই যজুবেন্দ্র চহেলকে মেথর বলে দিয়েছিলেন। এখন তার বিরুদ্ধে হরিয়াণায় পুলিশ কেস করা হয়েছে।
ভারত এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাসে ঘিরে রয়েছে। যে কারণে খেলোয়াড়রা নিজেদের বাড়িতে বসে সোশাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ রয়েছেন। এর মধ্যে যুবরাজ সিং আর রোহিত শর্মাকে ইনস্টাগ্রাম লাইভ করতে দেখা গিয়েছিল। যেখানে কুলদীপ যাদব আর যজুবেন্দ্র চহেলকে দেখে ঠাট্টা করেই যুবরাজ সিং তাদের মেথর বলেন। যা কিছু সময় পর সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। যে কারণে কিছু মানুষের কাছে এটা বর্ণবিদ্বেষী গালাগাল মনে হয়েছে। যে কারণে কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ যুবরাজকে ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শও দিয়েছিলেন। ক্ষমা চাও যুবরাজ সিং নামে একটি ট্রেন্ডও চলেছিল। হিসারের দলিত অধিকার কর্মকর্তা এবং আইনজীবী রজত কলসন এখন যুবরাজ সিংয়ের বিরুদ্ধে পুলিশে কেস করেছেন।
ওই ইনস্টাগ্রাম লাইভ চলাকালীন যুবরাজ সিং ওই শব্দটি ঠাট্টা করে ব্যবহার করেছিলেন। যদিও এখন এটা বড়ো আকার ধারণ করে ফেলেছে। এই কেস হিসারের হংসীতে হয়েছে। এই রিপোর্ট জি নিউজ দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। দলিত গোষ্ঠির মানুষকে এই ব্যাপারে অনেক বেশি ক্ষুব্ধ দেখা গিয়েছে। যে কারণে এখন প্রাক্তন ভারতীয় তারকা যুবরাজ সিংকে মুশকিলে দেখাচ্ছে। এই কেসে রোহিত শর্মাও নামোও শামিল রয়েছে। তিনি কিছুই বলেননি কিন্তু তিনি ওই কথায় হাসছিলেন। কলসন চান যে তারকা খেলোয়াড়কে গ্রেপ্তার করা হোক। তিনি তার প্রমাণও পুলিশকে দিয়েছেন। যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণও দেখাচ্ছে। যার ফলে এই খেলোয়াড়কে ফাঁসতে দেখা যাচ্ছে।
পুলিশ যুবরাজ সিংয়ের এই ব্যাপারে কথা বলেছে
হংসীর এসপি লোকেন্দ্র সিং এখন এই কেসের তদন্তের দায়িত্ব ডিএসপিকে দিয়েছেন। এখন যদি যুবরাজ সিংকে এই বিষয়ে দোষী পাওয়া যায় তো তার উপর কড়া অ্যাকশন নেওয়া হতে পারে। যদিও বর্তমানে এই কেস পুলিশের কাছে রয়েছে। যা নিয়ে তারা নিজেদের মতো তদন্ত করছেন। তবে সিক্সার কিংয়ের এখন এটা নিয়ে ভাবনা চিন্তা করা উচিৎ, যা তার জন্য সঠিকও।
Yuvraj Singh that triggered outrage on social media |
প্রাক্তন ভারতীয় অলরাউন্ডার যুবরাজ সিং অবসরের পর থেকে প্রায়ই নিজের বয়ান নিয়ে আলোচনার কেন্দ্র হয়ে থাকেন। তার দ্বারা দেওয়া বয়ান হঠাতই আলোচনার কেন্দ্র হয়ে ওঠে। কিছুদিন আগেই যুবরাজ সিং রোহিত শর্মার সঙ্গে কথা বলতে গিয়েই হঠাত করেই যজুবেন্দ্র চহেলকে মেথর বলে দিয়েছিলেন। এখন তার বিরুদ্ধে হরিয়াণায় পুলিশ কেস করা হয়েছে।
ভারত এই মুহূর্তে করোনা ভাইরাসে ঘিরে রয়েছে। যে কারণে খেলোয়াড়রা নিজেদের বাড়িতে বসে সোশাল মিডিয়ায় অ্যাক্টিভ রয়েছেন। এর মধ্যে যুবরাজ সিং আর রোহিত শর্মাকে ইনস্টাগ্রাম লাইভ করতে দেখা গিয়েছিল। যেখানে কুলদীপ যাদব আর যজুবেন্দ্র চহেলকে দেখে ঠাট্টা করেই যুবরাজ সিং তাদের মেথর বলেন। যা কিছু সময় পর সোশ্যাল মিডিয়ায় দ্রুত ভাইরাল হয়ে যায়। যে কারণে কিছু মানুষের কাছে এটা বর্ণবিদ্বেষী গালাগাল মনে হয়েছে। যে কারণে কিছুদিন আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় মানুষ যুবরাজকে ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শও দিয়েছিলেন। ক্ষমা চাও যুবরাজ সিং নামে একটি ট্রেন্ডও চলেছিল। হিসারের দলিত অধিকার কর্মকর্তা এবং আইনজীবী রজত কলসন এখন যুবরাজ সিংয়ের বিরুদ্ধে পুলিশে কেস করেছেন।
ওই ইনস্টাগ্রাম লাইভ চলাকালীন যুবরাজ সিং ওই শব্দটি ঠাট্টা করে ব্যবহার করেছিলেন। যদিও এখন এটা বড়ো আকার ধারণ করে ফেলেছে। এই কেস হিসারের হংসীতে হয়েছে। এই রিপোর্ট জি নিউজ দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। দলিত গোষ্ঠির মানুষকে এই ব্যাপারে অনেক বেশি ক্ষুব্ধ দেখা গিয়েছে। যে কারণে এখন প্রাক্তন ভারতীয় তারকা যুবরাজ সিংকে মুশকিলে দেখাচ্ছে। এই কেসে রোহিত শর্মাও নামোও শামিল রয়েছে। তিনি কিছুই বলেননি কিন্তু তিনি ওই কথায় হাসছিলেন। কলসন চান যে তারকা খেলোয়াড়কে গ্রেপ্তার করা হোক। তিনি তার প্রমাণও পুলিশকে দিয়েছেন। যা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণও দেখাচ্ছে। যার ফলে এই খেলোয়াড়কে ফাঁসতে দেখা যাচ্ছে।
পুলিশ যুবরাজ সিংয়ের এই ব্যাপারে কথা বলেছে
হংসীর এসপি লোকেন্দ্র সিং এখন এই কেসের তদন্তের দায়িত্ব ডিএসপিকে দিয়েছেন। এখন যদি যুবরাজ সিংকে এই বিষয়ে দোষী পাওয়া যায় তো তার উপর কড়া অ্যাকশন নেওয়া হতে পারে। যদিও বর্তমানে এই কেস পুলিশের কাছে রয়েছে। যা নিয়ে তারা নিজেদের মতো তদন্ত করছেন। তবে সিক্সার কিংয়ের এখন এটা নিয়ে ভাবনা চিন্তা করা উচিৎ, যা তার জন্য সঠিকও।
কোন মন্তব্য নেই